নিজেকে ছোট ভাবা থেকে এর শুরু। কারণ তিনি ভেবেই নেন যে তিনি ঐরকম হতে পারবেন না। কোন কারণে সে নিজে খুশি বা সুখী না, তাই আর কাউকে খুশি বা সুখী দেখতে তার ভালো লাগে না। ইসপিস করে কখন খোঁচাটা মারবে!
যিনি এই প্রতিনিয়ত কাজটা করেন, ব্যায়াম ও ডায়েট ছাড়া নিশ্চিত ভাবে তার ওজন কমবে! আবার কেউ কেউ অন্যের ভালো দেখে জ্বলে উঠেন, নিজেকে বদলাতে নয়, নিজের সময় নষ্ট করে অন্যের সমালোচনা করতে। নিজের সময় নষ্ট মানে নিজেরই ক্ষতি।
যাদের নিজের কোন কাজ নাই, নিজের কোন অর্জন নেই, জানতে বা শিখতে আগ্রহী নন, নিজেকে পরিবর্তন করতে চান না কিন্তু আপনার কাজের ভুল ধরবে সবার আগে এবং কারো কারো ধারণা তাঁকে ছাড়া কোন কিছু চলবে না বা থেমে যাবে – তাঁদেরকে ইগ্নোর করুন।
খারাপ কথা বলার ও বাজে মন্তব্য করার লোকের কোন অভাব নাই। দুর্গন্ধময় ময়লা- আবর্জনা দেখলে আমরা যেমন নাকে হাত দিয়ে অন্য দিকে তাকিয়ে দ্রুত চলে যাই – এ ক্ষেত্রেও তাই করতে হবে।
এই রোগ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় অন্যের ভালো দেখে খুশি হতে শেখা যেটা একদিন তারও হবে। তাকাবেন না, ইগনোর করুন ও নিজের কাজ করে যান। পারলে জ্বলে উঠুন নিজেকে বদলাতে!
আজকে খুশি থাকুন, কালকেও আপনার জন্য খুশি অপেক্ষা করছে। তারপর খুশি থাকা অভ্যাসে পরিনত হবে। দুঃখ যদি আসে আসুক, দুঃখ-কষ্টকে জয় করা সহজ হয়ে যাবে। তখন আপনি শুধু নিজের দিকে তাকাবেন, কারো দিকে তাকানোর প্রয়োজন হবে না।
নিজেকে ঐ জায়গায় নিয়ে যান এবং বলার মতো নিজের একটা গল্প তৈরি করুন।